![16 December](/assets/images/dd-bijoy-16.gif)
বিজ্ঞাপন
![বিজ্ঞাপন](/assets/images/advertise/300 X 100--S-1.gif)
“সচেতন থাকার আহ্বান” রেমালের প্রভাবে বেড়েছে সাপের উপদ্রব
![“সচেতন থাকার আহ্বান” রেমালের প্রভাবে বেড়েছে সাপের উপদ্রব](assets/images/news/28-05-2024----------1.jpg)
বিজ্ঞাপন
![বিজ্ঞাপন](/assets/images/advertise/300 X 50---S-2.gif)
মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম
বিশেষ প্রতিনিধি:
রেমালের প্রভাবে সাপের উপদ্রব কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছে।ইতিমধ্যে রেমালের দাপটে প্রবল বর্ষনে মাঠে ঘাটে জল জমে গিয়েছে।আশ্রয় হারা হয়েছে সাপ। ফলে আশ্রয়ের সন্ধানে উঁচু ডাঙা জায়গায় চলে আসছে এই সরীসৃপ প্রাণী। যার ফলে ঘটছে দুর্ঘটনা।
ইতিমধ্যে সোমবার ধামুয়ার এক গৃহবধু ও চম্পাহাটীর পশ্চিম গাড়ালের কালিদাস পাইক নামে এক ব্যক্তি সাপের কামড়ে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের চিকিৎসা চলছে।
ঘটনা প্রসঙ্গে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের সর্প বিশেষঞ্জ চিকিৎসক ডাঃ সমরেন্দ্র নাথ রায় জানিয়েছেন, ‘গরম ও বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব বাড়ে।সেক্ষেত্র সাপ কে মেরে ফেললে চলবে না। প্রকৃতির সুরক্ষার জন্য সাপ কে বাঁচিয়ে রাখা জরুরী। ফলে নিজেদের কে সচেতন হতে হবে।
সাপ সাধারণত বর্ষাকালে আশ্রয় নেওয়ার জন্য বাড়ির আনাচে কানাচে এবং নোংরা আবর্জনা এলাকায় হাজীর হয়। সতর্ক থাকতে হবে। বাড়ির চারিদিকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। প্রয়োজনে চুন ও ব্লিচিং ছড়ানো।
এছাড়াও রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী টাঙানো উচিত।সাপে কামড় দিলে যত শীঘ্র সম্ভব নিকটবর্তী সরকারী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে চিকিৎসার জন্য। সময় নষ্ট করা চলবে না। ফলে সতর্ক ও সচেতন হলে সাপের উপদ্রব যতই বাড়ুক না কেন ভয়ের কিছুই নেই।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
![বিজ্ঞাপন](/assets/images/advertise/300 X 200-S-3.gif)