শনিবার; ২৭ জুলাই, ২০২৪ খ্রি. Dashboard

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন
সর্বশেষ :
চলমান কোটা আন্দোলনে কুড়িগ্রামে ৩জন নিহতের দাবি কুড়িগ্রামের রাজারহাটে কোটা সংষ্কারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রলীগের বাধা কুড়িগ্রামের চিলমারীতে পুলিশি বাধায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ নদী ভাঙনে নিঃস্ব তিস্তা পাড়ের হাজারো পরিবার
16 December

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

কালীগঞ্জে ব্রাক চাকলারহাট ব্রাঞ্চের উদ্যোগে পলিথিন বর্জন কর্মসূচি পালন

প্রকাশিত: শনিবার; ৮ জুন, ২০২৪ খ্রি. - ০৪:৫৪ পি.এম. | দেখেছেন: ১১৫ জন।

কালীগঞ্জে ব্রাক চাকলারহাট ব্রাঞ্চের উদ্যোগে পলিথিন বর্জন কর্মসূচি পালন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ওসমান গনি,

স্টাফ রিপোর্টারঃ

 

 

কালীগঞ্জ উপজেলার ব্রাক চাকলারহাট ব্রাঞ্চের উদ্যোগে চন্দ্রপুর পুরাতন ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে পলিথিন বর্জন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

শনিবার ,০৮ জুন দুপুরে ‘ব্র্যাক আলট্রা পুওর গ্র্যাজুয়েশন (ইউপিজি )’ প্রোগ্রাম চাকলার হাট শাখার উদ্যোগে ”আসুন সবাই পলিথিন বর্জন করি, পরিবেশ সংরক্ষণে ভূমিকা রাখি” শীর্ষক কর্মসূচির প্রথমে র‌্যালী ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। র‌্যালী শেষে আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চন্দ্রপুর স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মো.মফিজুল ইসলাম ,চন্দ্রপুর স্কুল ও কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক শেখ আব্দুল আলিম প্রমূখ । অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন সহকারী অধ্যাপক মোঃ লুৎফর রহমান।

 

ব্রাকের চাকলারহাট ব্রাঞ্চের শাখা ব্যবস্থাপক ওয়াহিদা খাতুন,চন্দ্রপুর গ্রামীন সামাজিক শক্তি কমিটির সভাপতি নুরল হক,সাধারন সম্পাদক ইব্রাহীম আলী , সদস্য শহিদুল ইসলাম সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও ব্রাকের কর্মসূচি সংগঠক, আলআমিন হক,নির্মল চন্দ্র, ইন্দ্রজিৎ কুমার,মরিয়ম বেগম সহ চন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ও চন্দ্রপুর আইডিয়াল স্বপ্নসিঁড়ি স্কুলের ছাত্র,ছাত্রী,স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তি বর্গ সহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ গ্রহন করেন।

 

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ২০০২ সালে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ করে। এর ০২ বছর পর দেশের বাজারগুলো পলিথিনমুক্ত হয়। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে দেশ আবার ছেয়ে গেছে পলিথিনে। বর্তমানে বৈধ পণ্যের মতোই পলিথিনের এ ব্যাগটি যত্রতত্র ব্যবহার হচ্ছে।

একটি সূত্রে জানা যায়, দেশে ছোট বড় ৩ হাজারের অধিক কারখানায় প্রতিদিন ১ কোটি ৪০ লাখ পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন হচ্ছে। উপকূলীয় এলাকার হোটেল, মোটেল ও রেস্তোরাঁয় একবার ব্যবহৃত প্লাস্টিক সামগ্রীর ব্যবহার বন্ধের নির্দেশনা থাকলেও নেই কোনো বাস্তবায়ন। পলিথিনের মতো প্লাস্টিক উৎপাদন ও ব্যবহার অব্যাহতভাবে বাড়লেও লাগাম টানতে নেই কোনো উদ্যোগ। প্লাস্টিকের নীল বিষে মাটি, পানি, বায়ুসহ প্রকৃতি ধুঁকছে। মাছের পেট থেকে মানুষের পেটে যাচ্ছে প্লাস্টিক।

 

দেশের ৮০ শতাংশ মানুষ প্রতিদিন পলিথিন ও প্লাস্টিক সামগ্রী ব্যবহার করছে। দূষণে মাটি হারিয়ে ফেলছে উৎপাদন ক্ষমতা। হুমকিতে জীববৈচিত্র ও বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। জন সচেতনতা বৃদ্ধির পাশা পাশি পলিথিন কারখানা গুলো বন্ধে সরকারের বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে।

 

 

 

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন