শনিবার; ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি. Dashboard

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন
সর্বশেষ :
বর্ণাঢ্য আয়োজনে "শব্দকথা সাহিত্য উৎসব" উদযাপন ও লেখক সম্মাননা প্রদান পঞ্চগড়ে ৯ কোটি টাকার আইস সহ যুবককে আটক করেছে বিজিবি রাজশাহীর মোহনপুরে বেড়েছে আলু চাষ কুড়িগ্রামে ফুল শিক্ষাবৃত্তি-২০২৪ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় মহানন্দা নদী থেকে ১০ রাউন্ড গুলিসহ পরিত্যক্ত অস্ত্র উদ্ধার
16 December

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

কোহলির রেস্তোরাঁয় ‘নিষিদ্ধ’ ভারতীয় পোশাক!

প্রকাশিত: সোমবার; ৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি. - ১১:০৯ পি.এম. | দেখেছেন: ২১৭ জন।

কোহলির রেস্তোরাঁয় ‘নিষিদ্ধ’ ভারতীয় পোশাক!

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

 

বিতর্কে জড়ালেন বিরাট কোহলি। বলা ভাল, নীতিপুলিশি বিতর্কে জড়াল তাঁর রেস্তোরাঁ। তামিলনাড়ুর বাসিন্দা এক ব্যক্তি প্রথাগতভাবে ধুতি পরে কোহলির রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। কিন্তু ওই পোশাকে তাঁকে রেস্তোরাঁয় ঢুকতে না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। কোহলির রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে কী নির্দিষ্ট পোশাক পরেই যেতে হবে? যেমন খুশি পোশাক পরা যাবে না? একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে উঠল পোশাক-স্বাধীনতার প্রশ্ন। কোহলির রেস্তোরাঁর কর্মীদের মানসিকতা এবং ব্যবহারও সমালোচনার বাইরে থাকল না। অভিযোগ, ভারতের প্রাক্তন অধিনায়কের রেস্তোরাঁয় ‘নিষিদ্ধ’ ভারতীয় পোশাক!

 

সম্প্রতি ভারতীয় পোশাক পরে মুম্বাইয়ের জুহুতে কোহলির রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়ে বাধা পেতে হয়েছে এক ব্যক্তিকে। তামিলনাডুর ওই বাসিন্দা সেখানকার প্রথা মতো লুঙ্গির মতো করে ধুতি পরে গিয়েছিলেন। যা দক্ষিণ ভারতীয়দের ক্ষেত্রে অত্যন্ত স্বাভাবিক এবং পরিচিত। বিনীত কে নামে ওই ব্যক্তি ‘ওয়ান ৮’ রেস্তোরাঁর নিরাপত্তা কর্মীদের ব্যবহারে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ এবং অপমানিত।

 

পরে বিনীত ঘটনার ভিডিও-সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, ‘‘এই রেস্তরাঁটি কোহলির। মুম্বাইয়ের জুহুতে অবস্থিত। সেখানে পৌঁছনোর পর যে ঘটনার মুখোমুখি হতে হয়েছে, তা অত্যন্ত হাতাশাজনক। ঘটনাটি আমাকে বেশ কষ্টও দিয়েছে। আমি জুহুর ‘ওয়ান ৮’ রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলাম। রেস্তরাঁটি কোহলির। আমি তাঁর বড় ভক্ত। যথেষ্ট ভাল পোশাক পরে যাওয়ার পরেও রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ আমাকে ঢুকতে দিতে রাজি হননি। তাঁদের বক্তব্য ছিল, আমি নাকি যথাযথ পোশাক পরিনি! তাঁদের আচরণ ছিল অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং হতাশাজনক। ফিরে আসতে বাধ্য করা হয় আমাকে। জানি না কোহলি এই ঘটনার জন্য কোনও ব্যবস্থা নেবেন কি না। আশা করব এমন ঘটনা ভবিষ্যতে আর কখনও ঘটবে না।

 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয়েছে তীব্র সমালোচনা। কোহলির জুহুর রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মত অনেকের। রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নীতিপুলিশির অভিযোগও তুলেছেন কেউ কেউ। অনেকে আবার এই ঘটনা নিয়ে ভারতের প্রাক্তন অধিনায়কের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। যদিও অনেকে এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি কোহলিকে জড়িয়ে ফেলারও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

 

 

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন