শুক্রবার; ১৪ মার্চ, ২০২৫ খ্রি. Dashboard

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন
সর্বশেষ :
ফুলবাড়ীতে উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিআরটিএ'র গণ শুনানি অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিআরটির সচেতনতা বৃদ্ধি মূলক রিফ্রেসার অনুষ্ঠিত মাগুরায় ৮ বছরের শিশু আছিয়া ধর্ষণের দায়ে অগ্রণীর মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে সিলেটে ১২ কোটি টাকার ভারতীয় কাপড় সহ চালের চালান জব্দ

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন

হোটেল শ্রমিক ফালান হত্যাকান্ডের দায়ে তিন আসামির যাবজ্জীবন

প্রকাশিত: বুধবার; ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ খ্রি. - ০১:৫৩ পি.এম. | দেখেছেন: ৩৭ জন।

হোটেল শ্রমিক ফালান হত্যাকান্ডের দায়ে তিন আসামির যাবজ্জীবন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন


 

সিলেট প্রতিনিধি:

 


হোটেল শ্রমিক আব্দুল জলিল ওরফে ফালান হত্যাকান্ডের দায়ে তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড রায় দিয়েছেন আদালতের বিজ্ঞ বিচারক।

 

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার পলাশ বাজারে মিষ্টির দোকানে কর্মরত আব্দুল জলিল ওরফে ফালান হত্যার দায়ে তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

 

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামিরা হলেন , সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভপুর উপজেলার পলাশগাঁও গ্রামের জিন্নত আলীর ছেলে ফজর আলী, মৃত নূর মোহাম্মদের ছেলে আজিজুল হক ভুদু, দীঘলবাগ গ্রামের চাঁন মিয়ার ছেলে আলমগীর। একই রায়ে প্রত্যেক দন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ছয় মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড; আদেশ প্রদান করা  হয়েছে।

 

সোমবার সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তেহসিন ইফতেখার ওই রায় প্রদান করেন।  

 

মামলা ও বিজ্ঞ আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালে ঘটনার এক মাস পূর্বে নিহত ফালানের কাছ  থেকে একটি মোবাইল কয়েক দিন ব্যবহারের জন্য নেয় অভিযুক্ত ফজর আলী। কয়েক দিন পর মোবাইলের ডিসপ্লে নষ্ট অবস্থায় ফালানকে ফেরত দিলে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়।

 

স্থানীয়রা মোবাইল ঠিক করার জন্য ফালানকে ডিসপ্লের টাকা দেয়ার জন্য মীমাংসা করে দেন। এতে আরও শত্রুতা বাড়ে এবং একপর্যায়ে হত্যার পরিকল্পনা করে।

 

পরে ২০১৬ সালেল  ৩ নভেম্বর গভীর রাতে পলাশ বাজারের মিষ্টির দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে ফালানকে কৌশলে অন্যত্র নিয়ে গিয়ে তার গলায় থাকা গামছা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে অভিযুক্তরা। এ সময় তাকে লাথি, কিলঘুসি মেরে রক্তাক্ত করা হয়। পর দিন সকালে ফালানের মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়।  

 

এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য আদালতে উপস্থাপন করেন।

 

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি আ্যাডভোকেট শেরেনুর আলী।

 

আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আ্যাডভোকেট মোহাম্মদ নাজিম কয়েস আজাদ।
 

 

 

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন দিন