Update News.

Title পুনরায় কুড়িগ্রামে টেক্সটাইল মিল চালুর দাবিতে মানববন্ধন URL পুনরায়-কুড়িগ্রামে-টেক্সটাইল-মিল-চালুর-দাবিতে-মানববন্ধন Body <p> </p><p><span style="color:hsl(0, 75%, 60%);">আনোয়ার সাঈদ তিতু,</span></p><p><span style="color:hsl(240, 75%, 60%);">কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-</span></p><p><br> </p><p style="text-align:justify;">কুড়িগ্রাম জেলার শ্রমজীবী মানুষের আত্মসামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে বিটিএমসি’র নিয়ন্ত্রণাধীন কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিল পুনরায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় চালু করার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।</p><p style="text-align:justify;"> </p><p style="text-align:justify;">বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১২টায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন মিলের শ্রমিক-কর্মচারীরা। তারা কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলকে প্রাইভেট পার্টনারশিপ পলিসি (পিপিপি) অনুযায়ী বেসরকারি খাতে হস্তান্তরের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান এবং সরকারি ব্যবস্থাপনায় মিলটি পুনরায় চালুর দাবি তোলেন।</p><p style="text-align:justify;"> </p><p style="text-align:justify;">মানববন্ধনে বক্তব্য দেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের সভাপতি আব্দুর রহমান, কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ আব্দুল বাতেন, সহ-সভাপতি মোঃ রজলুর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক নুরজামাল এবং সদস্য মানিক মিয়া। এছাড়া সাধারণ শ্রমিকদের মধ্যে মোঃ মজিবর রহমান, আবেদ আলী, আব্দুল মালেক, নজরুল ইসলাম ও আব্দুল হাকিম উপস্থিত ছিলেন।</p><p style="text-align:justify;"> </p><p style="text-align:justify;">বক্তারা বলেন, কুড়িগ্রাম বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি সুবিধাবঞ্চিত জেলা। ১৯৮৬ সালে তৎকালীন সরকার বেকার সমস্যা দূরীকরণ ও স্থানীয় জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিল স্থাপন করেন। তবে বিভিন্ন কারণে মিলটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় প্রায় সহস্রাধিক শ্রমিক-কর্মচারী বেকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। মিলটি পুনরায় চালু হলে দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং নদী ভাঙনের শিকার মানুষের জন্য টেকসই কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।</p><p style="text-align:justify;"> </p><p style="text-align:justify;">কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ আব্দুল বাতেন অভিযোগ করেন, বিগত সরকার মিলটির উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। মিলের সচল যন্ত্রপাতি বিক্রয়ের পরিকল্পনা নেওয়া হয়, যা এখনো প্রক্রিয়াধীন। পাশাপাশি, মিলটিকে বেসরকারি খাতে হস্তান্তরের চেষ্টাও চলছে।</p><p style="text-align:justify;"> </p><p style="text-align:justify;">মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।</p><p style="text-align:justify;"> </p><p> </p> Publish now? Yes No